আজানের উত্তর দেওয়ার সঠিক নিয়ম।
আজানের উত্তর দেওয়ার সঠিক নিয়ম - উমর ইবনুল খাত্তাব (রাঃ) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, আল্লাহ্র রাসূল (সাঃ) বলেছেন,
যখন মুআযযিন বলে “আল্লাহু আকবার আল্লাহু আকবার” - তখন তোমাদের কেউ যদি বলে “আল্লাহু আকবার আল্লাহু আকবার।
যখন মুআযযিন বলে “আশহাদু আল লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ” - সে যদি বলে “আশহাদু আল লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ”।
যখন মুআযযিন বলে “আশহাদু আন্না মুহাম্মাদার রাসূলুল্লাহ্, - সে যদি বলে “আশহাদু আন্না মুহাম্মাদার রাসূলুল্লাহ্”।
যখন মুআযযিন বলে “'হাইয়া আলাস সলাহ্” - সে যদি বলে “লা হাওলা ওয়ালা ক্বুওয়্যাতা ইল্লা বিল্লাহ"।
যখন মুআযযিন বলে “'হাইয়া আলাল ফালাহ” - সে যদি বলে “লা হাওলা ওয়ালা ক্বুওয়্যাতা ইল্লা বিল্লাহ”।
যখন মুআযযিন বলে “আল্লাহু আকবার আল্লাহু আকবার” - সে যদি বলে “আল্লাহু আকবার আল্লাহু আকবার”।
এরপর যখন মুআযযিন বলে “লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ” - সে যদি বলে “লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ”
যদি সে হৃদয় থেকে এসব বলে, তা হলে সে জান্নাতে যাবে। রেফারেন্স: মুসলিমঃ ৩৮৫
আজানের পরের দোয়া।
আব্দুল্লাহ ইবনু আমর (রাঃ) বলেন, রাসূলুল্লাহ্ (সাঃ) বলেছেন: “যখন তোমরা মুয়াযযিনকে আযান দিতে শুনবে, তখন সে যেরূপ বলে অনুরূপ বলবে। এরপর আমার উপর দুরুদ পাঠ করবে; কারণ যে ব্যক্তি আমার উপর একবার দুরুদ পাঠ করবে, আল্লাহ্ তাঁকে দশবার সালাম (রহমত) প্রদান করবেন।
এরপর আমার জন্য ‘ওসীলা’ চাইবে; কারণ ‘ওসীলা’ জান্নাতের সর্বোচ্চ স্থান, আল্লাহ্র একজন বান্দাই এ মর্যাদা লাভ করবেন এবং আমি আশা করি আমিই হব সেই বান্দা। যে ব্যক্তি আমার জন্য ‘ওসীলা’ প্রার্থনা করবে, তার জন্য শাফায়াত প্রাপ্য হয়ে যাবে। রেফারেন্স: মুসলিমঃ ৩৮৪
এই লিংকে কিলিক করে দুরুদ দোয়াটি পড়ুন বা বাংলা উচ্চারণ সহ PDF Download করুণ।
এই দোয়া গুলো পড়ুন।