অতি তাড়াতাড়ি মোটা হওয়ার জন্য খাদ্য তালিকা না ঔষধ ও ভিটামিন ক্যাপসুল না সহজ ব্যায়াম।
সাধারণত মোটা হওয়ার জন্য তিনটি বিকল্প বেছে নেওয়া হয়। এই তিনটি বিকল্প হল খাদ্য তালিকা, ঔষধ, ও ব্যায়াম। এই তিনটি বিকল্পর মধ্যে, কোন বিকল্পটি কোন প্রক্রিয়াই গ্রহণ করা প্রয়োজন এই নিয়ে নীচে বিস্তারিত আলোচনা করা হল।
অতি তাড়াতাড়ি মোটা হওয়ার জন্য খাদ্য তালিকা।
অতি তাড়াতাড়ি মোটা হওয়ার জন্য খাদ্য তালিকা। মোটা ও রোগা হওয়ার জন্য খাদ্যর বিকল্প কিছু নেই। তাই মোটা হওয়ার জন্য খাদ্য তালিকা অবশ্যই পরিবর্তন করিতে হবে। মোটা হওয়ার জন্য যে খাবার গুলো খাওয়া প্রয়োজন যেমন-
মাংস, ডিম, ভাত, দুধ, দই, পাউরুটি, কলা, মাখন, সিঙ্গারা, রুতি, আলু, ইত্যাদি। প্রতিদিন যে পরিমাণ খাদ্য খাওয়া হয়, সেই পরিমাণের থেকে বেশী খাদ্য খাওয়া অভ্যাস করুণ। দেখবেন এক মাসের মধ্যে দুই থেকে চার কিলো ওজন বৃদ্ধি হবে।
অতি তাড়াতাড়ি মোটা হওয়ার জন্য ঔষধ ও ভিটামিন ক্যাপসুল।
অতি তাড়াতাড়ি মোটা হওয়ার জন্য ঔষধ ও ভিটামিন ক্যাপসুল খাওয়া স্বাস্থ্যের পক্ষে ক্ষতিকর। কারণ মোটা হওয়ার জন্য সব থেকে বেশী প্রয়োজন হয় ক্যালোরি। আর ঔষধ ও ভিটামিন ক্যাপসুলের মধ্যে ক্যালোরি না থাকা সর্তেও শরীর মোটা হয়ে যাই।
তাই মোটা হওয়ার জন্য ঔষধ ও ভিটামিন ক্যাপসুল না খেয়ে মাসগেনার সাপ্লিমেন্ট খাওয়া ভালো। মাসগেনার সাপ্লিমেন্ট খাওয়ার নিয়ম- শরীরচর্চা করার পর দু চামচ আর রাত্রে শোয়ার আগে এক চামচ গরম জল সহ। নিয়মিত তিন মাস খাওয়া হলে শরীর মোটা হয়ে যাবে। নীচে মাসগেনার সাপ্লিমেন্ট এর লিংক দেওয়া হল।
অতি তাড়াতাড়ি মোটা হওয়ার জন্য সহজ ব্যায়াম।
অতি তাড়াতাড়ি মোটা হওয়ার জন্য সহজ ব্যায়াম এর গুরুত্ব- মোটা হওয়ার জন্য সব থেকে বেশী প্রয়োজন হচ্ছে খাদ্য। যত বেশী পরিমাণ খাদ্য খাওয়া হবে, ততই স্বাস্থ্য মোটা হবে। আর বেশী পরিমাণ খাদ্য খেয়ে হজম করার জন্য প্রয়োজন ব্যায়াম। নিয়মিত ব্যায়াম করলে খাবার খাওয়ার চাহিদা বৃদ্ধি পায়। মোটা হওয়ার জন্য প্রতিদিন ত্রিশ মিনিট ব্যায়াম করার অভ্যাস করুণ।
এই আর্টিকেলের সমস্ত কথা গুলো মেনে চললে, সহজে মোটা হয়ে যাবেন।
এই আর্টিকেল গুলো পড়ুন।