ডায়াবেটিস কমানোর প্রাকৃতিক উপায়। সুগার কমানোর ঘরোয়া উপায়।
এই খাদ্য তালিকা সম্পূর্ণ ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য। ডায়াবেটিস একটি সাধারণ রোগ, কিন্তু অধিকাংশ মানুষের ডায়াবেটিস সম্পর্কে জ্ঞান না থাকার কারনে মানসিক ভাবে দুর্বল হয়ে পড়ে। তাই আসুন ডায়াবেটিস কেন হয় কিছুটা বুঝার চেষ্টা করি।
আমরা সকলে জানি যে সমস্ত খাদ্যে কম ও বেশি পরিমাণ সুগার থাকে আর এই সুগার থাকা খাদ্য গুলি দীর্ঘ দিন থেকে খওয়ার কারনে ডায়াবেটিস রোগটির জন্মো হয়। ডায়াবেটিস থেকে মুক্তি পেতে হলে খাবারের তালিকা পরিবর্ত করতে হবে। ওষুধের মাধ্যমে ডায়াবেটিস রোগকে দাবিয়ে রাখা হয়, ভালো করা সম্ভব হয় না।
ডায়াবেটিস সারানোর উপায়।
প্রথমেই বলা হয়েছে যে ডায়াবেটিস ওষুধের মাধ্যমে দাবিয়ে রাখা হয়, ভালো করা সম্ভব হয় না কিন্তু ডায়াবেটিসের মাত্রা বেশি পরিমান থাকলে সেই ক্ষেত্রে ওষুধের সাহায্য নিন আর এর সঙ্গে খাবারের তালিকা পরিবর্তন করুন। ওষুধের মাধ্যমে ডায়াবেটিসের মাত্রা বৃদ্ধি হবে না আর খাবারের মাধ্যমে ডায়াবেটিসের মাত্রা ধিরে ধিরে কমের দিকে এগিয়ে আসবে। আর এই প্রক্রিয়ার মাধ্যমে ডায়াবেটিস সম্পূর্ণ রূপে সেরে উঠবে।
ডায়াবেটিস রোগীর ব্যায়াম।
ডায়াবেটিস রোগীর জন্য ব্যাম খুব গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। আপনার বয়েস যদি ৫০ এর নিচে হলে আপনাকে কম পক্ষে ৩০ মিনিট ব্যাম করতে হবে। কারন ব্যাম করার মাধ্যমে শরীর থেকে যে ঘাম বাহির হয় এর মাধ্যমে শরীর থেকে ঘানের সঙ্গে সুগার বেরিয়ে যাই। আর আপনার বয়স ৫০+ হলে প্রতিদিন হাঁটাহাঁটি করতে হবে। ডায়েট আর ব্যাম দুটি সম্পূর্ণ রূপে করতে সক্ষম হলে ডায়াবেটিসের মাত্রা ম্যাজিকের মত কমতে থাকবে।
ডায়াবেটিস রোগীর খাদ্য তালিকা।
- ১ নম্বার বিকল্প।
- ২ নম্বার বিকল্প।
- ৩ নম্বার বিকল্প।
- ৪ নম্বার বিকল্প।
- ১ নম্বার বিকল্প।
- ২ নম্বার বিকল্প।
- ৩ নম্বার বিকল্প।
- ৪ নম্বার বিকল্প।
- ১ নম্বার বিকল্প।
- ২ নম্বার বিকল্প।
- ৩ নম্বার বিকল্প।
- ৪ নম্বার বিকল্প।
- ১ নম্বার বিকল্প।
- ২ নম্বার বিকল্প।
- ১ নম্বার বিকল্প।
- ২ নম্বার বিকল্প।
- ৩ নম্বার বিকল্প।
ডায়াবেটিস হলে খাওয়া যাবে না।
- সাদা মাংস।
- মশলা মাটন।
- উচ্চ ফ্যাটযুক্ত দুগ্ধজাত পণ্য যেমন পুরো ফ্যাট দুধ, পনির,মাখন।
- তরমুজ।
- আনারাস।
- খুবানি।
- আঙ্গুর।
- কমলা।
- আলুর চিপস।
- প্যাকেটজাত নাস্তা।
- ক্যান্ডি বার।
- সাদা ভাত।
- সাদা রুটি।
- রিফাইন্ড আটা।
- সাদা নান।
- সাদা আল।
- সফট ড্রিঙ্কস।
- প্যাকযুক্ত জুস।
- ভারতীয় মিষ্টি।
ডায়াবেটিস হলে খাওয়া যাবে।
- সবুজ শাকসবজি ও লেটুস শাক।
- সমস্ত বাদাম (চিনাবাদাম, বাদাম, কাজু, আখরোট, ইত্যাদি)
- আস্ত শস্যদানা।
- সমস্ত বীজ (ফ্ল্যাকসিড, তিলের বীজ, চিয়া বীজ ইত্যাদি)
- কম ফ্যাটযুক্ত দুগ্ধজাতীয় পণ্য।
- শিম, চ্যান এবং মটর।
- টাটকা কম চিনিযুক্ত ফল (ব্লুবেরি, রাস্পবেরি, কাল জাম, লাল বন কুল, নাশপাতি, জাম্বুরা, আপেল এবং চেরি)
- সমগ্র শস্য রুটি।
- পুরো শস্যের পাস্তা,।
- গোটা শস্য খাদ্যশস্য,
- বাদামী ভাত,
- পুরো গম রোটি
- মিষ্টি আলু
- ভুট্টা
- ওটস
- কিনওয়া
- ডিম
- চিকেন
- মাছ
- সমস্ত সবজি